শিরোনাম
- ২৮ এপ্রিলের পর থাকছে না কঠোর লকডাউন
- নগরীর ৩০ সড়কে এলইডি বাতি স্থাপনের কাজ ৯০ শতাংশ সম্পন্ন: রেজাউল করিম চৌধুরী
- এসএসসির প্রস্তুতি: পরীক্ষা ছাড়া পাস করাতে চায় না বোর্ড
- ২১ দিন পর করোনামুক্ত হলেন নায়ক রিয়াজ
- আগামী ৩ দিনে বাড়বে তাপমাত্রা
- আরমানিটোলায় বহুতল ভবনে আগুন, নিহত বেড়ে ৪
- বিশ্বের দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবন নির্মিত হচ্ছে মালয়েশিয়ায়
- রোববার থেকে দোকান-শপিংমল খোলা
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশের উত্তরণে খুশি ভারত

৬,মার্চ,শনিবার,আন্তর্জাতিক ডেস্ক,নিউজ একাত্তর ডট কম: বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের জন্য জাতিসংঘের সুপারিশ লাভ করায় ভারত অত্যন্ত খুশি এবং অর্থনৈতিক উন্নতি হলেও প্রতিবেশীদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। খবর দ্য হিন্দু বিজনেস লাইনের। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব গত শুক্রবার সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের ভূয়সী প্রশংসা এবং গর্বপ্রকাশ করেছেন। শ্রীবাস্তব বলেন, এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণে আমরা খুশি এবং এই প্রবৃদ্ধির পথে তাদের সঙ্গে সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি দৈনিকের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে সাফটার (দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক মুক্তবাণিজ্য চুক্তি) অধীনে ভারতে যে শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পেত, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও সেটি পাবে কি না জানতে চাওয়া হয়েছিল ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের কাছে। জবাবে তিনি বলেন, ভারত এবং বাংলাদেশ উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী নিজ নিজ কর্মকর্তাদের দ্বিপাক্ষিক বিস্তৃত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির (সিইপিএ) সম্ভাবনা নিয়ে একটি যৌথ গবেষণা দ্রুত সমাপ্তের নির্দেশ দেন। গত ১৭ ডিসেম্বর ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যকার একটি ভার্চুয়াল সম্মেলনে নতুন এই চুক্তির বিষয়টি সামনে আসে। শ্রীবাস্তব বলেন, ভারত-বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ভার্চুয়াল সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের দেওয়া শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত সুবিধার প্রশংসা করেন। সাফটার ভিত্তিতে ২০১১ সাল থেকে ভারত বাংলাদেশকে এই সুবিধা দিচ্ছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের উন্নয়ন নীতি সংক্রান্ত কমিটি (সিডিপি) বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ করেছে। নিয়ম অনুযায়ী, তিনটি শর্ত পূরণ হলে এবং পরপর দুটি পর্যালোচনায় এ মানদণ্ড ধরে রাখতে পারলে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি পাওয়া যায়। শর্ত তিনটি হলো- মাথাপিছু আয় হতে হবে কমপক্ষে ১ হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার, মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ পয়েন্ট ও অর্থনীতির ভঙ্গুরতা সূচকে ৩২ বা তার নিচে থাকতে হবে। বাংলাদেশ এসব শর্ত ২০১৮ থেকেই পূরণ করে আসছে। সাধারণত প্রতি তিন বছর পরপর এই মানদণ্ড পর্যালোচনা করে সিডিপি। তবে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে দুই বছর বাড়িয়ে বাংলাদেশকে পরবর্তী পর্যালোচনার জন্য ২০২৬ সালের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আগামী পাঁচ বছর উপরের তিনটি মান ধরে রাখতে পারলেই মিলবে উন্নয়নশীল দেশের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি।
সর্বশেষ সংবাদ
- ২৮ এপ্রিলের পর থাকছে না কঠোর লকডাউন
- নগরীর ৩০ সড়কে এলইডি বাতি স্থাপনের কাজ ৯০ শতাংশ সম্পন্ন: রেজাউল করিম চৌধুরী
- এসএসসির প্রস্তুতি: পরীক্ষা ছাড়া পাস করাতে চায় না বোর্ড
- ২১ দিন পর করোনামুক্ত হলেন নায়ক রিয়াজ
- আগামী ৩ দিনে বাড়বে তাপমাত্রা
- আরমানিটোলায় বহুতল ভবনে আগুন, নিহত বেড়ে ৪
- বিশ্বের দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবন নির্মিত হচ্ছে মালয়েশিয়ায়
- রোববার থেকে দোকান-শপিংমল খোলা
আন্তর্জাতিক পাতার আরো খবর
- বিশ্বের দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবন নির্মিত হচ্ছে মালয়েশিয়ায়
- মুসলিমদের ওপর নিষেধাজ্ঞা ঠেকাতে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে বিল পাস
- ভারতে অক্সিজেন ট্যাঙ্কারে লিক, ২২ করোনা রোগীর মৃত্যু
- ইন্দোনেশিয়ায় ৬ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত
- ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত
- জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একমত চীন-যুক্তরাষ্ট্র
- করোনাভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়, দাবি গবেষকদের
- জলবায়ু পরিবর্তন আইন করবে নিউজিল্যান্ড
- বিশ্বজুড়ে ট্রিলিয়ন ডলারে বেড়েছে অনলাইন কেনাকাটা
- বাঙালিদের বৈশাখী শুভেচ্ছা জানালেন জো বাইডেন
- করোনা শেষ হওয়ার এখনও অনেক বাকি : ডব্লিউএইচও
- রমজানে নিত্যপণ্যের দাম কমালো মালয়েশিয়া