শিরোনাম
- উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ায় যুবলীগের আনন্দ মিছিল
- মেসির জাদুকরী পারফরম্যান্সে বার্সেলোনার সহজ জয়
- চ্যানেল আই অ্যাওয়ার্ড পেল ইভ্যালি
- যুক্তরাষ্ট্রে মোমেন-কেরি বৈঠক
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান তসলিম উদ্দিন রানা
- রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের পক্ষে ভারতের বক্তব্য
- ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি গবেষণায় গুরুত্ব দিচ্ছে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ
- আকবর শাহ থানা আ. লীগের অনুষ্ঠানে মেয়র: উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে আরো গতিশীল করতে হবে
৩১১৪ মেট্রিক টন মাল্টা উৎপাদনের রেকর্ড

১৯ডিসেম্বর,শনিবার,অর্থনীতি ডেস্ক,নিউজ একাত্তর ডট কম: সারা বছর বিভিন্ন ফলের সমাহার ঘটে পার্বত্য চট্টগ্রামে। সুস্বাদু ফল উৎপাদনে দেশজুড়ে পাহাড়ের খ্যাতি রয়েছে। এরমধ্যে কাঠাল, কলা, আম, আনারস, লিচু অন্যতম। সেই সঙ্গে পাহাড়ি মাল্টা বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে। পাহাড়ের উর্বর মাটি যেনো ফল চাষের জন্য অনন্য এক উদাহরণ। অনুকূল জলবায়ু ও আবহাওয়ার কারণে খাগড়াছড়ির পাহাড়ে সবুজ সুস্বাদু ফল মাল্টায় ছেয়ে গেছে। এককভাবে মাল্টা চাষ করে লাভের মুখ দেখায় দিনে দিনে বাড়ছে মাল্টা চাষির সংখ্যা। বর্তমানে পাহাড়ে মাল্টা চাষির সংখ্যা প্রায় ৩০০ জন। চলতি বছর খাগড়াছড়িতে ফসল আবাদ ও মাল্টা চাষ দুটোই আগের তুলনায় বেড়েছে। এ বছর খাগড়াছড়িতে ৪২৩ হেক্টর পাহাড়ি জমিতে তিন হাজার ১১৪ মেট্রিক টন মাল্টা উৎপাদন হয়েছে। গত বছর ৩৪৮ হেক্টর জামিতে মাল্টা উৎপাদন হয়েছিল এক হাজার ৮০৯ মেট্রিক টন। প্রতি হেক্টর জমিতে যার উৎপাদন ছিল ৫ দশমিক ২ মেট্রিক টন। যা এবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে হেক্টর প্রতি প্রায় সাড়ে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ। খাগড়াছড়ি পাহাড়ি কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত বারি-১ জাতের মাল্টার জনপ্রিয়তা দিনে দিনে বাড়ছে। ভালো উৎপাদন ও সুস্বাদু হওয়ায় স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে পাহাড়ি মাল্টা যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। ২০০৪ সালের দিকে খাগড়াছড়ি পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে কৃষি বিজ্ঞানীরা বারি মাল্টা-১ উদ্ভাবন করেছিলেন। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর খাগড়াছড়ি জেলা সদরে ৫০ হেক্টর জমিতে ২৮০ মেট্রিক টন মাল্টা উৎপাদন হয়েছে। এছাড়া পানছড়িতে ৪৫ হেক্টর জমিতে ১২৯ মেট্রিক টন, দীঘিনালায় ৫৮ হেক্টর জমিতে ৩০০ মেট্রিক টন, মহালছড়িতে ৭৫ হেক্টর জমিতে ৬৭ মেট্রিক টন, মাটিরাঙ্গায় ১০৫ হেক্টর জমিতে এক হাজার ১০২ মেট্রিক টন, রামগড়ে ২০ হেক্টর জমিতে ৪০ মেট্রিক টন, মানিকছড়িতে ৫০ হেক্টর জমিতে ৫৬০ মেট্রিক টন এবং দূর্গম লক্ষ্মীছড়িতে ২০ হেক্টর জমিতে আট মেট্রিক টন মাল্টা উৎপাদন হয়েছে। প্রতি এক একর জমিতে প্রায় ২০০ মাল্টা গাছ হয়। চার থেকে পাঁচ বছর বয়সী একটি মাল্টা গাছে প্রায় এক মণ মাল্টা ফলন দেয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গাছের ফলনও বাড়ে। বাজারে প্রতিকেজি মাল্টা বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। ছয় থেকে সাতটি মাল্টাতে এককেজি হয়। খাগড়াছড়ির চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কৃষকরা মাল্টা সরবরাহ করছে বলেও জানা যায়। খাগড়াছড়ির কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মর্তুজ আলী বলেন, শুরুতে কৃষি বিভাগের সাইট্রাস প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ২০০ জনকে চাষিকে ১০০ করে চারাসহ বিভিন্ন উপকরণ দেওয়া হয়। এখানকার মাটি ও জলবায়ু মাল্টা চাষের জন্য উপযোগী হওয়ায় দিন দিন কৃষকের সংখ্যাও বাড়ছে। আশা করছি সামনে এ কৃষকরা মাল্টা চাষে আরও বেশি উদ্বুদ্ধ হবে।
সর্বশেষ সংবাদ
- উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ায় যুবলীগের আনন্দ মিছিল
- মেসির জাদুকরী পারফরম্যান্সে বার্সেলোনার সহজ জয়
- চ্যানেল আই অ্যাওয়ার্ড পেল ইভ্যালি
- যুক্তরাষ্ট্রে মোমেন-কেরি বৈঠক
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান তসলিম উদ্দিন রানা
- রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের পক্ষে ভারতের বক্তব্য
- ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি গবেষণায় গুরুত্ব দিচ্ছে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ
- আকবর শাহ থানা আ. লীগের অনুষ্ঠানে মেয়র: উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে আরো গতিশীল করতে হবে
অর্থনীতি পাতার আরো খবর
- চ্যানেল আই অ্যাওয়ার্ড পেল ইভ্যালি
- ভাষা শহীদদের প্রতি এফবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিমের শ্রদ্ধা
- রমজানের জন্য ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুত আছে: বাণিজ্যমন্ত্রী
- শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে দুইদিনব্যাপী উই কালারফুল ফেস্ট
- বাংলাদেশকে ৩৪০ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন বিশ্বব্যাংকের
- জানুয়ারিতে রেমিটেন্স এসেছে ১৯৬ কোটি ডলার
- করপোরেট সুশাসনের জন্য আইসিএসবি অ্যাওয়ার্ড পেল প্রিমিয়ার সিমেন্ট
- বাজারে অত্যাধুনিক সুজুকি ভিটারা ব্রেজা আনল উত্তরা মোটরস
- ২০২০ সালে লক্ষ্য পূরণ হয়নি ভিয়েতনামের চাল রফতানির
- বরিশালে আগাম ইরি-বোরো চাষে ব্যস্ত কৃষক
- ১০ লাখ টাকার মেয়াদি আমানতে ৮০ লাখের ইন্স্যুরেন্স সুবিধা এবি ব্যাংকে
- দেশে হুন্দাই গাড়ির কারখানা করবে ফেয়ার টেকনোলজি