শিরোনাম
- ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ
- যৌতুকমুক্ত ইনসাফভিত্তিক মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই সরকারের বড় লক্ষ্য: তথ্যমন্ত্রী
- করোনা: ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে আক্রান্ত ৬৩ জন
- চট্টগ্রাম কারাগার থেকে হত্যা মামলার আসামি নিখোঁজ
- আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
- ৭ মার্চ উপলক্ষে ঠাকুরগাঁওয়ে চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা
- আজাদীর চীফ রিপোর্টার হাসান আকবরের মা আর নেই
- বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ- চির অম্লান : ন্যাপ
দেশেই যুদ্ধবিমান তৈরি করবো: প্রধানমন্ত্রী

২৩,ফেব্রুয়ারী,মঙ্গলবার,নিজস্ব প্রতিবেদক,নিউজ একাত্তর ডট কম: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশেই যুদ্ধবিমান তৈরি করতে পারবো। কাজেই এর ওপর গবেষণা করা ও আকাশসীমা রক্ষা নিজেরাই যেন করতে পারি সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে আরও ১০ ধাপ এগিয়ে নিতে কাজ করছি। এক্ষেত্রেও সফল হবো বলে বিশ্বাস করি। মঙ্গলবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রন ও ২১ স্কোয়াড্রনকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিমান বাহিনী প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা ও বিমান বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটা গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে। জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় বিমান বাহিনী। পাকিস্তানের অসংখ্য লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করেছে তারা। সীমিত শক্তি নিয়েও তারা যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে, জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে। তিনি আরো বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা স্বপ্ন দেখেছেন, সবদিক থেকে বাংলাদেশ সমৃদ্ধ হবে। সেই স্বপ্ন থেকেই সীমিত সম্পদ দিয়ে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিলেন। বিশেষ করে আধুনিক বিমান গড়ে তুলেছিলেন তিনি। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতিমালা-১৯৭৪ করে দিয়ে যান। সে আলোকে আমরা সশস্ত্র বাহিনীকে গড়ে তুলছি। দেশের প্রতিরক্ষা খাত আধুনিকায়ন ও কয়েক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করছি। লালমনিরহাটে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ নানা কাজ করে যাচ্ছি। আজ বাংলাদেশ বিমান বাহিনী দেশ ও বিদেশে সম্মানজনক অবস্থান তৈরি করেছে। জাতীয় পতাকা পাওয়া বিমান বাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় পতাকা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা গৌরব ও সম্মানের। এ পতাকার মান রক্ষা করা সবার দায়িত্ব। আমি মনে করি, আপনারা এই মর্যাদা রক্ষা ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত থাকবেন। তিনি আরো বলেন, বিশ্বায়নের যুগে যেকোনো দেশের জন্য পেশাদার বিমান বাহিনী অপরিহার্য। আধুনিক ও যুগোপযোগী বাহিনী গড়তে আমরা ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নে কাজ করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারিতে আমাদের সব স্থবির হয়ে গেছে। অনেক কিছু করতে পারি না। তবে সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিটি মানুষকে গর দিচ্ছি। তাদের ঘর আলোকিত করছি। কেউ গৃহহীন থাকবে না। অন্ধকারে থাকবে না। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ করেছি। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ ও ডেল্টা প্ল্যান ১০০ করেছি। বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গঠন করবো।
সর্বশেষ সংবাদ
- ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ
- যৌতুকমুক্ত ইনসাফভিত্তিক মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই সরকারের বড় লক্ষ্য: তথ্যমন্ত্রী
- করোনা: ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে আক্রান্ত ৬৩ জন
- চট্টগ্রাম কারাগার থেকে হত্যা মামলার আসামি নিখোঁজ
- আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
- ৭ মার্চ উপলক্ষে ঠাকুরগাঁওয়ে চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা
- আজাদীর চীফ রিপোর্টার হাসান আকবরের মা আর নেই
- বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ- চির অম্লান : ন্যাপ
জাতীয় পাতার আরো খবর
- ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ
- আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
- কমনওয়েলথের শীর্ষ ৩ অনুপ্রেরণীয় নারী নেতার তালিকায় শেখ হাসিনা
- দেশে পৌঁছেছে উড়োজাহাজ- শ্বেতবলাকা
- প্রতিবেশী দেশগুলোর সমস্যা আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত : প্রধানমন্ত্রী
- জাপান থেকে বাংলাদেশের পথে প্রথম মেট্রো ট্রেন
- ৬৬০ থানায় একযোগে ৭ মার্চ উদযাপন করবে পুলিশ
- কিছুদিনের মধ্যেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন: আইনমন্ত্রী
- দেশেই ডিজিটাল ডিভাইস উৎপাদন ও রফতানির পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর
- ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এইচ টি ইমামের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির শোক
- এইচ টি ইমাম আর নেই